চাঁদের মাটিতে বিক্রমের সাথে স্বর্নাক্ষরে ইতিহাস গড়লো ভারত

0

HnExpress ইন্দ্রানী সেনগুপ্ত : “বল বল বল সবে, শত বিনা-বেণু রবে, ভারত আবার জগৎ সভায় শ্রেষ্ঠ আসন লবে।” প্রত্যাশা মতোই সফলভাবেই চাঁদের মাটিকে স্পর্শ করলো ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর (ISRO) পাঠানো ল্যান্ডার বিক্রম। ১৪ই জুলাই অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে চাঁদের উদ্দেশ্যে পাড়ি দেয় চন্দ্রযান-থ্রী (Chandrayaan-3)।

ভারতের চন্দ্রযান, বিজয়রথ।

সেই থেকে অপেক্ষার প্রহর গুণছিল সারা দেশ। গোটা বিশ্ব একবুক আশা নিয়ে তাকিয়ে ছিল ভারতের তৈরি চন্দ্রযানের (Chandrayaan-3) সাফল্যের দিকে। অবশেষে সেই সাফল্যের রত্নখচিত স্বর্ণ মুকুট এখন ভারতের শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা। চন্দ্রপৃষ্ঠে সফলভাবে অবতরণ ঘটে চন্দ্রযান-থ্রী মহাকাশযানের ল্যান্ডার বিক্রমের।

আর তার হাত ধরেই মহাকাশ গবেষণার জগতে এক নতুন যুগের সূচনা হলো। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চন্দ্রযান থ্রী’য়ে (Chandrayaan-3) চেপে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছাল ভারতবর্ষ। চাঁদের মাটি ছোঁয়া চতুর্থ দেশ হিসেবেও ইতিহাসে সগৌরবে স্থান করে নিলো আমাদের ভারত। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এই বাংলারই বাঁকুড়া জেলার পাত্রসায়র ব্লকের বাসিন্দা কৃশানু নন্দী পেশায় বিজ্ঞানী।

দেশ ও বাংলার গর্ব। যিনি কলকাতার সেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন হোস্টেলে থেকেই পড়াশোনা শেষ করেছিলেন, যার গৌরব আজ স্বপ্নদীপের নিষ্পাপ রক্তের দাগে কলুষিত। এই চন্দ্রযান-থ্রী (Chandrayaan-3) অবতারণার পরবর্তী রোবট গাড়ির গতিবিধি নিয়ন্ত্রণের কাজে যে সমস্ত বিজ্ঞানীরা আছেন তাঁর মধ্যে তিনি হলেন অন্যতম।

FacebookTwitterShare

Leave a Reply Cancel reply