শালবনীর মুখে এখন শুধুই, “সরকারি সাহায্য পাই, এলাকায় শান্তি বজায় রাখতে পঞ্চায়েতে তৃণমূলকেই চাই”
HnExpress তন্ময় সামন্ত, শালবনী : বিরোধীদের কুৎসা আর অপপ্রচারের পরেও মানুষের মুখে উঠে আসছে গ্রাম বাংলার শান্তির কথা, বর্তমানে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক সরকারি প্রকল্পের কথা। শালবনি (Shalbani) ব্লক তৃণমূল শিক্ষা সেল এবং গোদাপিয়াশাল এলাকার (Godapiyashal) কর্মীরা শালবনীর (Shalbani) হাই ভোল্টেজ কেন্দ্রের একাংশে প্রচারে বেরিয়ে সাড়া পেলো সরকারি প্রকল্প ও শান্তির পক্ষে।
শালবনির ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের (Block Trinamool Congress of Shalnani) সভাপতি নেপাল সিংহ প্রার্থী হিসেবে তৃনমূল কংগ্রেসের হয়ে পঞ্চায়েত সমিতিতে দাঁড়িয়েছেন। নেপাল সিংহের (Candidate Nepal Singha) প্রচারে বেরিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) মহিলা নেত্রী নিবেদিতা ব্যানার্জী, অভিজিৎ ঘোষ, সুব্রত দাস, সঞ্জয় নামহাতা, নির্মল মান্ডি, স্থানীয় নেতৃত্ব মদন রুইদাস, বাপ্পা সহ এলাকার তৃনমূল কর্মীরা দেখলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী (Minister of Bengal) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এর প্রকল্পের পক্ষে গ্রামবাংলার সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া।
রূপশ্রী, কন্যাশ্রী, কৃষক বন্ধু ও দুয়ারে রেশন, লক্ষীর ভান্ডার, বিধবা ভাতা, বার্ধক্য ভাতার সুবিধা পেয়েছেন মানুষ। তারা প্রকাশ্যেই বললেন এই প্রকল্পের (State Government Scheme) জন্যই দিদির সাথে থাকবো আমরা। গোদাপিয়াশাল (GodapiyaShal) জঙ্গলে চুরি আজ বারো বছর বন্ধ থাকার জন্য স্থানীয় ব্যাবসায়ীরাও তৃনমূল কংগ্রেসের (TMC) পক্ষে। যদিও ঘরে ঘরে জলের সুবিধা থাকলেও দীর্ঘদিন ধরে নিকাশি ব্যবস্থার সমস্যার কথা তুলে ধরেন এলাকার মানুষ।
হাই ভোল্টেজ কেন্দ্রে নেপাল সিংহের বিপক্ষে দাড়িয়েছেন এলাকার সিপিএমের তরফে প্রার্থী (CPM Candidate) এক সময়ের দাপুটে নেতা শান্তি ভুঁই (Shanti Bhnui) ও বিজেপির তরফে প্রার্থী (BJP Candidate) দিবাকর মান্না (Dibakar Manna)। জেলা পরিষদের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী (DCYTCC) ঊষা কুন্ডু (Usha Kundu) ও পঞ্চায়েতে দাঁড়িয়েছেন (PYTCC) নুপুর মাহাত (Nupur Mahato)। শিক্ষা সেলের তরফে সারা ব্লকের বিভিন্ন জায়গায় প্রচার মূলক ফ্লেক্স লাগানো হচ্ছে।