কালীপুজোর মরশুমে মোমবাতির স্নিগ্ধ প্রভাব

0

HnExpress অশোক সেনগুপ্ত, ১৯ অক্টোবর, কলকাতা ঃ কালীপুজোর মরশুমে মোমবাতির স্নিগ্ধ প্রভাবের কথায় কি সবাই মান্যতা দেন? শব্দের প্রাবল্য নেই, নেই দূষণের আতঙ্ক। প্রকৃতই দীপাবলির পরিচায়ক মোমবাতির এই আলো। আর কালীপুজোর মরশুমে মোমবাতির স্নিগ্ধ প্রভাব ফেলতে সেই আলোককে অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছেন তুহিন মুখোপাধ্যায়।

তাঁর কথায়, “প্রতিষ্ঠানের জন্মলগ্ন থেকে আমি এর সঙ্গে জড়িত। ১৯৮৬ সালে আমার বাবা দীপক মুখোপাধ্যায় ও মা শ্রীমতী মাঞ্জিমা মুখোপাধ্যায়ের যৌথ প্রচেষ্টায় প্রথম শুরু হয় এই উদ্যোগ।“ এদিন তুহিনবাবু জানান, “আমার পরিবারের সকল সদস্যরাই এর সাথে সক্রিয় ভাবে যুক্ত। কালিপুজায় ব্যবহৃত õ রঙিন মোমবাতি আবিষ্কার আমার বাবারই কল্পনার বাস্তব রূপায়ন।

সেই বাতির চাহিদা আমাদের কাছে অতি গর্বের বিষয়। আমার মামা পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায় এর পরিকল্পনায় মোমবাতির মোড়কের যেসব নতুনত্ব ক্রেতার মনোযোগ আকৃষ্ট করেছে সেগুলি হল— সিনক প্যাক, ব্লিসটার প্যাক তার মধ্যে অন্যতম। জন্মদিনের মোমবাতি, ভাসমান মোমবাতি, সুগন্ধী মোমবাতি, মোমের দূর্গা ও সৌখিন মোমবাতিও আমাদের বিশেষত্ব।“

তুহিনবাবুদের মোমের বনসাই বটগাছ রাজ্য ভিত্তিক ও মোমের রজনীগন্ধা জেলা ভিত্তিক প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে।

FacebookTwitterShare

Leave a Reply Cancel reply