December 10, 2024

গণতন্ত্র বাঁচাতে ১৯শের ব্রিগেড সমাবেশ খড়দহ থেকে রেকর্ড সংখ্যক লোক পৌঁছবে, বললেন অমিত মিত্র

0
Aqua Strong 5.2 20181124 182651.jpg
Advertisements

HnExpress অলোক আচার্য, খড়দহ : গণতন্ত্রকে বাঁচাতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ভেদাভেদ ভুলে সম্প্রীতিকে বাঁচাতে মুখ্যমন্ত্রীর ১৯শে জানুয়ারির ব্রিগেড সমাবেশকে সফল করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে— একথা বললেন, রাজ্যের মন্ত্রী তথা খড়দহ বিধানসভার বিধায়ক অমিত মিত্র।

শনিবার বিকেলে খড়দহ রবীন্দ্র ভবনে, ১৯ শে জানুয়ারি ব্রিগেড সমাবেশকে সফল করতে একটি প্রস্তুতিসভা আয়োজন করে খড়দহ শহর তৃণমূল কংগ্রেস। সভায় সভাপতিত্ব করেন খড়দহের তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সুকন্ঠ বণিক। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, দমদমের সাংসদ সৌগত রায়, পানিহাটির বিধায়ক নির্মল ঘোষ, সুকুর আলি পুরকাইত, নারায়ণ গোস্বামী, জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি কৃষ্ণগোপাল বন্দ্যোপাধ্যায়, খড়দহ পৌরসভার পৌরপ্রধান তাপস পাল, দমদম সংসদীয় মহিলা নেত্রী কেয়া দাস, ব্যারাকপুর ২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সুপ্রিয়া ঘোষ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

খড়দহ বিধানসভা ভিত্তিক প্রস্তুতিসভায় রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন, বিজেপির রথের চাকা রাজনৈতিক ফায়দা তোলার জন্য। চাকা চলে গেলে মা বোনেরা জল দিয়ে রাস্তা ধুইয়ে দেবেন, কলুষিত সমাজকে কলুষ মুক্ত করতে। রাস্তায় গঙ্গার জল দিয়ে রাস্তা শুদ্ধ করে দেবেন। দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, দলের মধ্যে দ্বিধা দ্বন্দ্ব থাকা চলবে না। মান অভিমান ভুলে গিয়ে পুরনোদের কাছে টেনে নেবেন। বিধায়ক পার্থ ভৌমিক বলেন, দল আমাদের সবার আগে। দলে আমরা কিছু পাওয়ার জন্য আসিনি। যখন দল ক্ষমতায় ছিল না, তখন দু চার জন লোক ছিল। এখন দল ক্ষমতায়, প্রচুর অদম্য উৎসাহী মানুষ দলে ভিড় করছেন। দলকে বাঁচাতে হবে সবার আগে। ভারতবর্ষকে বাঁচাতে মমতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে কর্মীদের উদ্বুদ্ধ করুন।

তৃণমূল যুব কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, প্রতিটি পুরএলাকায় প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি করে দেয়াল লিখবেন। যুব কর্মী ভাইয়েরা দাঁড়িয়ে থেকে দেয়াল লিখবেন। দেয়ালে লিখতে হবে — ১৯ শে জানুয়ারি ব্রিগেড চলো। প্রধান বক্তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অর্থমন্ত্রী বলেন, ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে দেশকে বাঁচাতে হবে, গণতন্ত্রকে বাঁচাতে হবে, সম্প্রীতিকে বাঁচাতে হবে, সরকারকে বাঁচাতে হবে। সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এই লড়াইয়ের সমাবেশে সামিল হতে হবে। নোটবন্দীতে গ্রামের প্রান্তিক মানুষ, অসংগঠিত মানুষেরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

Advertisements

Leave a Reply