ইতিহাসের সাক্ষী হতে চাইলে আসুন গঙ্গারামপুর চিত্তরঞ্জন স্পোর্টিং ক্লাবে
HnExpress পল মৈত্র, দক্ষিণ দিনাজপুরঃ আজ মহাষষ্ঠী দেবীর বোধনে দক্ষিন দিনাজপুর জেলার বিগ বাজেটের পুজোগুলির মধ্যে পাল্লা দিয়ে সেরার দিকে গঙ্গারামপুরের চিত্তরঞ্জন স্পোর্টিং কালচারাল ক্লাবের সার্বজনীন দুর্গাপুজো । ক্লাবের পুজো ৩৮ তম বর্ষে পদার্পণ করলো ।
এবার পুজোয় ইতিহাসের সাক্ষিী হতে সম্রাট অশোকের নিদর্শন তুলে ধরা হচ্ছে। কুমারটুলির শিল্পী অমল পাল তৈরি করছেন প্রতিমা। থাকছে চন্দননগরের আলো।
কাঠের মধ্যে পিতল দিয়ে খোদাই করে তুলে ধরা হয়েছে সম্রাট অশোকের নিদর্শন। সেই সময়কার লেখা তুলে ধরা হয়েছে। শিশুদের কথা মাথায় রেখে ব্যবহার করা হচ্ছে চন্দননগরের আলো। পুজো মণ্ডপে প্রবেশ পথের আগে রাস্তার উপরে থাকছে দুটি তোরণ। আজ খুলে দেওয়া হয়েছে মণ্ডপ।
এবিষয়ে চিত্তরঞ্জন স্পোর্টিং ক্লাবের সভাপতি গৌতম ঘোষ বলেন, “এবছর সম্রাট অশোকের আমলের পৌরাণিক যুগে যে সমস্ত মন্দির তৈরি হয়েছিল সেই সমস্ত মন্দিরের আদলে এবার পুজো মণ্ডপ তৈরি করা হচ্ছে। এই মন্দিরের মধ্যে থাকছে বিভিন্ন দেবদেবীদের খোদাই করা স্থাপত্য। তুলে ধরা হয়েছে সেই সময়কার নানা কাহিনী।
,এছাড়াও প্রতিমায় থাকছে সাবেকিয়ানা। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও পুজো মণ্ডপে পুজোর কয়েকটা দিন দর্শনার্থীদের ভিড় উপচে পড়বে বলে আশাবাদী ক্লাব সদস্যসদস্যরা। বলাই বাহুল্য চিত্তরঞ্জন স্পোর্টিং ক্লাব দশভূজা দেবীর আরাধনায় দর্শককে পুজোর কয়েকটি দিন আনন্দ দিতে দুলাল ঘোষ, মৃনাল দত্ত, সুশান্ত সাহা, গোপাল সুত্রধর, নীলনীলকন্ঠ রায়, সনৎ দত্ত , শিশির ঘোষ, মৃন্ময় ঘোষ, অলক রায় প্রমুখ ক্লাব সদস্যদের এখন কর্ম ব্যস্ততা তুঙ্গে ।